ঢাকা ০৭:৫৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রী নির্যাতনের ‘অভিযোগ প্রমাণিত’

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৪:৪৪:৫২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ ২৭৯ বার পড়া হয়েছে

ডেস্ক:

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রী নির্যাতনের ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ম-কানুন দেখে আগামীকাল বুধবার আদেশ দেবেন হাইকোর্ট। ইবির ঘটনায় দুটি তদন্ত প্রতিবেদন হাইকোর্টে আজ মঙ্গলবার দাখিল করা হয়। প্রতিবেদন দুটি দেখে বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের হাইকোর্ট বেঞ্চ আদেশের জন্য দিন ঠিক করে দেন। আদালতে আবেদনের পক্ষে আইনজীবী ছিলেন গাজী মো. মোহসিন, আসাদ উদ্দিন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায়। পরে আইনজীবী মোহসিন সাংবাদিকদের বলেন, ‘আদালতের নির্দেশে দুটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছিল। সেই দুটি তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে এসেছে। প্রতিবেদনে লিখিত স্টেটমেন্ট, অডিও ক্লিপও জমা দিয়েছেন। অভিযুক্ত অন্তরা, তাবাসসুম, লিমা, মীম, ঊর্মি ও মুয়াবিয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে।জুডিশিয়ারি তদন্তে বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই হলের প্রভোস্ট, হাউস টিউটরদের দায়িত্বে চরম অবহেলার বিষয়টি উঠে এসেছে। তারা তাদের দায়িত্ব পালনে চরম ব্যর্থ হয়েছেন। হলের প্রভোস্টের সামনে এই ঘটনা ঘটার পরও তিনি নিশ্চুপ ছিলেন। বরং তিনি অভিযুক্তদেরকেই সহযোগিতা করেছেন। তিনি ভুক্তভোগীকে কোনো সহযোগিতা করেননি। জুডিশিয়ারি রিপোর্টে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরের উদাসীনতার বিষয়টি উঠে এসেছে। তিনি অভিযোগ পাওয়ার পরও কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি। আদালত তদন্ত রিপোর্ট দেখে আগামীকাল আদেশ দেবেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রী নির্যাতনের ‘অভিযোগ প্রমাণিত’

আপডেট সময় : ০৪:৪৪:৫২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

ডেস্ক:

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রী নির্যাতনের ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ম-কানুন দেখে আগামীকাল বুধবার আদেশ দেবেন হাইকোর্ট। ইবির ঘটনায় দুটি তদন্ত প্রতিবেদন হাইকোর্টে আজ মঙ্গলবার দাখিল করা হয়। প্রতিবেদন দুটি দেখে বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের হাইকোর্ট বেঞ্চ আদেশের জন্য দিন ঠিক করে দেন। আদালতে আবেদনের পক্ষে আইনজীবী ছিলেন গাজী মো. মোহসিন, আসাদ উদ্দিন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায়। পরে আইনজীবী মোহসিন সাংবাদিকদের বলেন, ‘আদালতের নির্দেশে দুটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছিল। সেই দুটি তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে এসেছে। প্রতিবেদনে লিখিত স্টেটমেন্ট, অডিও ক্লিপও জমা দিয়েছেন। অভিযুক্ত অন্তরা, তাবাসসুম, লিমা, মীম, ঊর্মি ও মুয়াবিয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে।জুডিশিয়ারি তদন্তে বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই হলের প্রভোস্ট, হাউস টিউটরদের দায়িত্বে চরম অবহেলার বিষয়টি উঠে এসেছে। তারা তাদের দায়িত্ব পালনে চরম ব্যর্থ হয়েছেন। হলের প্রভোস্টের সামনে এই ঘটনা ঘটার পরও তিনি নিশ্চুপ ছিলেন। বরং তিনি অভিযুক্তদেরকেই সহযোগিতা করেছেন। তিনি ভুক্তভোগীকে কোনো সহযোগিতা করেননি। জুডিশিয়ারি রিপোর্টে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরের উদাসীনতার বিষয়টি উঠে এসেছে। তিনি অভিযোগ পাওয়ার পরও কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি। আদালত তদন্ত রিপোর্ট দেখে আগামীকাল আদেশ দেবেন।