ঢাকা ০২:০৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হৃদরোগ প্রতিরোধে উপায়সমূহ

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৩:২৬:৫০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১ মে ২০২৪ ৪৬ বার পড়া হয়েছে

প্রখ্যাত কার্ডিয়াক সার্জন অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান মিলন

বর্তমানে সময়ে আমাদের দেশে অত্যন্ত ব্যাপকভাবে বেড়েই চলেছে হৃদরোগ বা হার্টের অসুখ। এখন দেখা যাচ্ছে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সবচেয়ে বেশি মানুষ মারা যায়। আর এখন তরুণদের হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করে। তাই আমাদের সকলেরই জানা দরকার কিভাবে হৃদরোগ থেকে আক্রান্ত হওয়া থেকে ঝুঁকি কমাতে পারি।

★★★ হার্ট বা হৃদযন্ত্র মানবদেহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ। হৃদযন্ত্রের কর্মক্ষমতার উপর নির্ভর করে দেহের শক্তি,কর্মক্ষমতা,আবেগ অনুভূতি তথা আমাদের বেঁচে থাকা নির্ভর করে। আমাদের হৃদযন্ত্রের সাহায্যে রক্ত সঞ্চালন হয়ে থাকে। যার সাহায্যে আমাদের শরীরে অক্সিজেন সরবরাহ ও কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গত হয়।

★★★ হৃদযন্ত্র আক্রান্ত হলে বিভিন্ন ধরনের হৃদরোগে আক্রান্ত করে যেমন,হার্ট এ্যাটাক,হার্ট ফেইলোর,হার্টের ভাল্বের সমস্যা সহ বিভিন্ন ধরনের উপসর্গ দেখা দেয়। তার জন্য পরবর্তীতে রোগী সবসময় উচ্চমাত্রায় ঝুঁকি মধ্যে থাকতে হয়, পাশাপাশি খুবই নিয়মের মধ্যে থেকে চলাফেরা সহ নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শ ও চেকআপে থাকতে হয়। আর হৃদযন্ত্র বন্ধ হয়ে গেলে মৃত্যু ঘটে।

★★★ বিভিন্ন কারণ হৃদরোগে আক্রান্ত হতে পারেন যেমন, ধুমপান ও অনন্য মাদক গ্রহণ, অতিরিক্ত কোলেস্টেরল, উচ্চ রক্তচাপ, অতিরিক্ত লবন খাওয়া,অধিক পরিমাণে দুশ্চিন্তা করা, অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়া, ডায়াবেটিস, অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাত্রা,জন্মগত হৃদরোগ, পরিবারের হৃদরোগের ইতিহাস সহ অনন্য কারনে হৃদরোগ হতে পারে।

★★★ সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবন ধারণের জন্য দরকার হয় সুস্থ হৃদয়। বর্তমানে হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখা অনেকটাই কঠিন। জীবনযাএার পরিবর্তন, কাজের প্রতিকূল পরিবেশ সহ বিভিন্ন কারণে হার্টের অসুখ সৃষ্টি হচ্ছে। তারপর আমাদের হার্টকে সুস্থ রাখতে হবে।

★★★ হৃদরোগ প্রতিরোধের উল্লেখযোগ্য কিছু উপায় তুলে ধরা হইলঃ

০১/ উচ্চ রক্তচাপঃ হৃদরোগের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি কারণ উচ্চ রক্তচাপ বা হাই প্রেশার। আপনার খাদ্যভাস ও নিয়ন্ত্রিত চলাফেরার মাধ্যমে উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি অনেকাংশে কমানো যায়। আপনি যদি উচ্চ রক্তচাপ আক্রান্ত হয় তাহলে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ ও চিকিৎসা গ্রহণ করবেন।

০২/ ডায়াবেটিসঃ হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার আরেক টি ডায়াবেটিস। যারা ডায়াবেটিস রোগী তাদের এ্যাথারোস্কে – রোসিস বেশি হয়,যার ফলে রোগীর উচ্চ রক্তচাপ দেখা দেয়। আপনাকে খাদ্যভাস ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এর পরামর্শ নিয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে করতে হবে।

০৩/ চর্বিযুক্ত খাবার পরিহারঃ রক্তে অতিরিক্ত কোলেস্টেরল এর কারণে হৃদরোগে আক্রান্ত হতে হয়। তাই আপনাকে সকল ধরনের চর্বিযুক্ত খাবার পরিহার করতে হবে। যেমন গরুর,খাসির মাংস,কলিজা,মগজ,বড় মাছের মাথা,ডিমের কুসুম, ফাস্টফুড,ভাজাপোড়া পরিহার করতে হবে হবে।

০৪/ ধুমপান ও মাদক পরিহারঃ হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার আরেক টা কারণ ধুমপান ও মাদক গ্রহণ করা। তামাক বা এ্যালকোহল গ্রহণের ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই শরীরের সুস্থতার জন্য সকল ধরনের মাদক ও ধুমপান অবশ্যই বর্জন করতে হবে।

০৫/ অতিরিক্ত শারীরিক পরিশ্রম ও দুঃচিন্তাঃ অতিরিক্ত রাগ-ক্ষোভ, ভয়-ভীতি, মানসিক চাপ, অতিরিক্ত পরিশ্রমের ফলে উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে জন্য পর্যাপ্ত পরিমানে শারীরিক বিশ্রামের প্রয়োজন। পাশাপাশি আপনাকে ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলতে হবে। খেলাধুলা, শারীরিক ব্যয়াম ইত্যাদি করতে হবে।

০৬/ শারীরিক ব্যায়াম করাঃ আপনার হার্ট/ হৃদযন্ত্র কে সুস্থ ও স্বাভাবিক রাখতে শারীরিক ব্যায়মের কোন বিকল্প কিছু নেই। প্রতিদিন সকাল বেলা অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটতে হবে। পাশাপাশি হালকা ব্যায়াম করতে হবে।

০৭/ অতিরিক্ত লবনঃ আপনাকে অবশ্যই পাতে লবণ বা কাঁচা লবণ খাওয়া পরিহার করতে হবে। কারণ লবণে সোডিয়াম থাকে,যার ফলে রক্তে জলীয় অংশ বেড়ে যায়।এতে রক্তে আয়তন বেড়ে যায় পাশাপাশি রক্তচাপ বেড়ে যায়।

যার ফলে হার্টের অসুখ দেখা দিতে পারে।

০৮/ শাকসবজি ও আঁশযুক্ত খাবারঃ আপনার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় শাকসবজি ও ফলমূল রাখতে হবে। সতেজ ও তাজা ফলে বেশি পরিমাণে ভিটামিন ও খনিজ সম্পদ থাকে, এই সকলে খাবারে ক্যালোরি কম থাকে কিন্তু বেশি পরিমাণে এ্যান্টি- অক্সিডেন্ট বেশি থাকে যার ফলে আপনার হৃদযন্এ সুস্থ থাকে।

০৯/অতিরিক্ত ওজনঃ আপনার শরীরের যদি অতিরিক্ত ওজন থাকে তাহলে হার্টেকে বেশী পরিমাণে কাজ করতে হয়। যার ফলে একসময় হার্ট দূবল হয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই অবশ্যই আপনাকে ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখতে হবে।

১০/ আর পাশাপাশি আপনাকে অবশ্যই ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলা উচিত।

বয়স ৩০ এর বেশি হলে আপনাকে বছরে অন্তত ২ থেকে ১ বার চেক-আপ ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এর পরামর্শ নেওয়া উচিত। আর যদি আপনি ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ আক্রান্ত থাকেন তাহলে অবশ্যই তা নিয়ন্ত্রণে রাখবেন।

আপনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘ জীবনের জন্য দরকার একটি সুস্থ হৃদযন্ত্র। তাই সকলেই সুস্থতার জন্য প্রয়োজন স্বাভাবিক ও সুন্দর ভাবে জীবন যাপন করা। নিয়ম মেনে চলাফেরা করলে শুধু হৃদরোগ নয় অনন্য রোগ থেকে অনেকটা মুক্তি পাওয়া।

চলবে.….

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

হৃদরোগ প্রতিরোধে উপায়সমূহ

আপডেট সময় : ০৩:২৬:৫০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১ মে ২০২৪

বর্তমানে সময়ে আমাদের দেশে অত্যন্ত ব্যাপকভাবে বেড়েই চলেছে হৃদরোগ বা হার্টের অসুখ। এখন দেখা যাচ্ছে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সবচেয়ে বেশি মানুষ মারা যায়। আর এখন তরুণদের হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করে। তাই আমাদের সকলেরই জানা দরকার কিভাবে হৃদরোগ থেকে আক্রান্ত হওয়া থেকে ঝুঁকি কমাতে পারি।

★★★ হার্ট বা হৃদযন্ত্র মানবদেহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ। হৃদযন্ত্রের কর্মক্ষমতার উপর নির্ভর করে দেহের শক্তি,কর্মক্ষমতা,আবেগ অনুভূতি তথা আমাদের বেঁচে থাকা নির্ভর করে। আমাদের হৃদযন্ত্রের সাহায্যে রক্ত সঞ্চালন হয়ে থাকে। যার সাহায্যে আমাদের শরীরে অক্সিজেন সরবরাহ ও কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গত হয়।

★★★ হৃদযন্ত্র আক্রান্ত হলে বিভিন্ন ধরনের হৃদরোগে আক্রান্ত করে যেমন,হার্ট এ্যাটাক,হার্ট ফেইলোর,হার্টের ভাল্বের সমস্যা সহ বিভিন্ন ধরনের উপসর্গ দেখা দেয়। তার জন্য পরবর্তীতে রোগী সবসময় উচ্চমাত্রায় ঝুঁকি মধ্যে থাকতে হয়, পাশাপাশি খুবই নিয়মের মধ্যে থেকে চলাফেরা সহ নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শ ও চেকআপে থাকতে হয়। আর হৃদযন্ত্র বন্ধ হয়ে গেলে মৃত্যু ঘটে।

★★★ বিভিন্ন কারণ হৃদরোগে আক্রান্ত হতে পারেন যেমন, ধুমপান ও অনন্য মাদক গ্রহণ, অতিরিক্ত কোলেস্টেরল, উচ্চ রক্তচাপ, অতিরিক্ত লবন খাওয়া,অধিক পরিমাণে দুশ্চিন্তা করা, অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়া, ডায়াবেটিস, অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাত্রা,জন্মগত হৃদরোগ, পরিবারের হৃদরোগের ইতিহাস সহ অনন্য কারনে হৃদরোগ হতে পারে।

★★★ সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবন ধারণের জন্য দরকার হয় সুস্থ হৃদয়। বর্তমানে হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখা অনেকটাই কঠিন। জীবনযাএার পরিবর্তন, কাজের প্রতিকূল পরিবেশ সহ বিভিন্ন কারণে হার্টের অসুখ সৃষ্টি হচ্ছে। তারপর আমাদের হার্টকে সুস্থ রাখতে হবে।

★★★ হৃদরোগ প্রতিরোধের উল্লেখযোগ্য কিছু উপায় তুলে ধরা হইলঃ

০১/ উচ্চ রক্তচাপঃ হৃদরোগের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি কারণ উচ্চ রক্তচাপ বা হাই প্রেশার। আপনার খাদ্যভাস ও নিয়ন্ত্রিত চলাফেরার মাধ্যমে উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি অনেকাংশে কমানো যায়। আপনি যদি উচ্চ রক্তচাপ আক্রান্ত হয় তাহলে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ ও চিকিৎসা গ্রহণ করবেন।

০২/ ডায়াবেটিসঃ হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার আরেক টি ডায়াবেটিস। যারা ডায়াবেটিস রোগী তাদের এ্যাথারোস্কে – রোসিস বেশি হয়,যার ফলে রোগীর উচ্চ রক্তচাপ দেখা দেয়। আপনাকে খাদ্যভাস ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এর পরামর্শ নিয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে করতে হবে।

০৩/ চর্বিযুক্ত খাবার পরিহারঃ রক্তে অতিরিক্ত কোলেস্টেরল এর কারণে হৃদরোগে আক্রান্ত হতে হয়। তাই আপনাকে সকল ধরনের চর্বিযুক্ত খাবার পরিহার করতে হবে। যেমন গরুর,খাসির মাংস,কলিজা,মগজ,বড় মাছের মাথা,ডিমের কুসুম, ফাস্টফুড,ভাজাপোড়া পরিহার করতে হবে হবে।

০৪/ ধুমপান ও মাদক পরিহারঃ হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার আরেক টা কারণ ধুমপান ও মাদক গ্রহণ করা। তামাক বা এ্যালকোহল গ্রহণের ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই শরীরের সুস্থতার জন্য সকল ধরনের মাদক ও ধুমপান অবশ্যই বর্জন করতে হবে।

০৫/ অতিরিক্ত শারীরিক পরিশ্রম ও দুঃচিন্তাঃ অতিরিক্ত রাগ-ক্ষোভ, ভয়-ভীতি, মানসিক চাপ, অতিরিক্ত পরিশ্রমের ফলে উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে জন্য পর্যাপ্ত পরিমানে শারীরিক বিশ্রামের প্রয়োজন। পাশাপাশি আপনাকে ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলতে হবে। খেলাধুলা, শারীরিক ব্যয়াম ইত্যাদি করতে হবে।

০৬/ শারীরিক ব্যায়াম করাঃ আপনার হার্ট/ হৃদযন্ত্র কে সুস্থ ও স্বাভাবিক রাখতে শারীরিক ব্যায়মের কোন বিকল্প কিছু নেই। প্রতিদিন সকাল বেলা অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটতে হবে। পাশাপাশি হালকা ব্যায়াম করতে হবে।

০৭/ অতিরিক্ত লবনঃ আপনাকে অবশ্যই পাতে লবণ বা কাঁচা লবণ খাওয়া পরিহার করতে হবে। কারণ লবণে সোডিয়াম থাকে,যার ফলে রক্তে জলীয় অংশ বেড়ে যায়।এতে রক্তে আয়তন বেড়ে যায় পাশাপাশি রক্তচাপ বেড়ে যায়।

যার ফলে হার্টের অসুখ দেখা দিতে পারে।

০৮/ শাকসবজি ও আঁশযুক্ত খাবারঃ আপনার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় শাকসবজি ও ফলমূল রাখতে হবে। সতেজ ও তাজা ফলে বেশি পরিমাণে ভিটামিন ও খনিজ সম্পদ থাকে, এই সকলে খাবারে ক্যালোরি কম থাকে কিন্তু বেশি পরিমাণে এ্যান্টি- অক্সিডেন্ট বেশি থাকে যার ফলে আপনার হৃদযন্এ সুস্থ থাকে।

০৯/অতিরিক্ত ওজনঃ আপনার শরীরের যদি অতিরিক্ত ওজন থাকে তাহলে হার্টেকে বেশী পরিমাণে কাজ করতে হয়। যার ফলে একসময় হার্ট দূবল হয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই অবশ্যই আপনাকে ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখতে হবে।

১০/ আর পাশাপাশি আপনাকে অবশ্যই ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলা উচিত।

বয়স ৩০ এর বেশি হলে আপনাকে বছরে অন্তত ২ থেকে ১ বার চেক-আপ ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এর পরামর্শ নেওয়া উচিত। আর যদি আপনি ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ আক্রান্ত থাকেন তাহলে অবশ্যই তা নিয়ন্ত্রণে রাখবেন।

আপনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘ জীবনের জন্য দরকার একটি সুস্থ হৃদযন্ত্র। তাই সকলেই সুস্থতার জন্য প্রয়োজন স্বাভাবিক ও সুন্দর ভাবে জীবন যাপন করা। নিয়ম মেনে চলাফেরা করলে শুধু হৃদরোগ নয় অনন্য রোগ থেকে অনেকটা মুক্তি পাওয়া।

চলবে.….